জাতিসংঘ বাংলাদেশ কান্ট্রি টিম
আবদুসাত্তর এসয়েভ ২০২২ সালের এপ্রিল মাস থেকে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর মিশন প্রধান হিসেবে কাজ করছেন। এর আগে ২০১৮ থেকে ২০২২ সালে রাশিয়ান ফেডারেশনে আওএম-এর মিশন প্রধান ছিলেন তিনি। ২০২০ সালে আবদুসাত্তরের সময় রাশিয়ান ফেডারেশন আইওএম-এর সদস্য রাষ্ট্র হয়।
২০১৫ থেকে ২০১৮ সালে আবদুসাত্তর আইওএম বাংলাদেশে সহকারী মিশন প্রধান ছিলেন। ওই সময়ে কক্সবাজারে আইওএম বাংলাদেশ-এর ব্যাপক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। আইওএম-এর সাথে ২০ বছরের কর্মজীবনে তিনি তাজিকিস্তান (২০০৩-২০০৮), আফগানিস্তান (২০০৮-২০১৩) এবং সুদানে (২০১৩-২০১৫) ঊর্ধ্বতন পদে কাজ করেছেন।
আবদুসাত্তর যুক্তরাজ্যের লিভারপুল ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল্ডেন ইউনিভার্সিটি’র পাবলিক পলিসি অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে এমফিল সম্পন্ন করেছেন। আবদুসাত্তর এসয়েভ এছাড়াও অর্থনীতি এবং ভাষাবিজ্ঞানে দুটি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন ।
২০১৫ থেকে ২০১৮ সালে আবদুসাত্তর আইওএম বাংলাদেশে সহকারী মিশন প্রধান ছিলেন। ওই সময়ে কক্সবাজারে আইওএম বাংলাদেশ-এর ব্যাপক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। আইওএম-এর সাথে ২০ বছরের কর্মজীবনে তিনি তাজিকিস্তান (২০০৩-২০০৮), আফগানিস্তান (২০০৮-২০১৩) এবং সুদানে (২০১৩-২০১৫) ঊর্ধ্বতন পদে কাজ করেছেন।
আবদুসাত্তর যুক্তরাজ্যের লিভারপুল ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল্ডেন ইউনিভার্সিটি’র পাবলিক পলিসি অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে এমফিল সম্পন্ন করেছেন। আবদুসাত্তর এসয়েভ এছাড়াও অর্থনীতি এবং ভাষাবিজ্ঞানে দুটি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন ।
আরো পড়ুন
গীতাঞ্জলী সিং ইউএন উইমেন এর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে, ২০২২ সালের জুলাই থেকে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি ইউনিফেম ও ইউএন উইমেনের ১৯৯৮ সাল থেকে কাজ করছেন। ২০১৩ সালে, নেপালের কান্ট্রি অফিসে ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে যোগদানের আগে, তিনি দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক কার্যালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং তিনি ভুটান ও মালদ্বীপ বিষয়ক মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর নারীর অধিকার ও জেন্ডারসমতা, বিশেষ করে উন্নয়ন-মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ কনভেনশন (সিডো) বাস্তবায়নের কাজের ১৭ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে ।
তিনি ভারতের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে স্নাতকোত্তর, এবং লেডি শ্রীরাম কলেজ থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রীসহ, ফলিত মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
তিনি ইউনিফেম ও ইউএন উইমেনের ১৯৯৮ সাল থেকে কাজ করছেন। ২০১৩ সালে, নেপালের কান্ট্রি অফিসে ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে যোগদানের আগে, তিনি দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক কার্যালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং তিনি ভুটান ও মালদ্বীপ বিষয়ক মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর নারীর অধিকার ও জেন্ডারসমতা, বিশেষ করে উন্নয়ন-মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ কনভেনশন (সিডো) বাস্তবায়নের কাজের ১৭ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে ।
তিনি ভারতের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে স্নাতকোত্তর, এবং লেডি শ্রীরাম কলেজ থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রীসহ, ফলিত মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আরো পড়ুন
বাংলাদেশের নাগরিক জাকি উজ জামান বাংলাদেশে ইউনিডো কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে ২০১৭ সালের মে মাসে নিয়োগ পান।
এর আগে তিনি ২০১০ সাল থেকে ২০১৭ সালের এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে ইউনিডো অপারেশনসের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন। ইউএনআইডিওতে যোগদানের আগে জাকি উজ জামান বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের বেসরকারি খাত বিষয়ক শাখা ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশনে (আইএফসি) কাজ করেছেন। সেখানে তিনি আইএফসি পরামর্শক শাখার কৃষিব্যবসা কর্মসূচি প্রণয়ন করেছেন। কর্মজীবনে জাকি উজ জামান জাতিসংঘের সহায়ক সংস্থা, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় এনজিওর মধ্যে আন্তঃসংস্থা সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থেকেছেন।
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন জাকি উজ জামান। তিনি জাপানের হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটি থেকে কৃষি বিপণন বিষয়ে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
এর আগে তিনি ২০১০ সাল থেকে ২০১৭ সালের এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে ইউনিডো অপারেশনসের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন। ইউএনআইডিওতে যোগদানের আগে জাকি উজ জামান বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের বেসরকারি খাত বিষয়ক শাখা ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশনে (আইএফসি) কাজ করেছেন। সেখানে তিনি আইএফসি পরামর্শক শাখার কৃষিব্যবসা কর্মসূচি প্রণয়ন করেছেন। কর্মজীবনে জাকি উজ জামান জাতিসংঘের সহায়ক সংস্থা, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় এনজিওর মধ্যে আন্তঃসংস্থা সহযোগিতামূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থেকেছেন।
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন জাকি উজ জামান। তিনি জাপানের হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটি থেকে কৃষি বিপণন বিষয়ে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আরো পড়ুন
জেসমুল হাসান, ২২-বছরের অভিজ্ঞ একজন উন্নয়ন পেশাদার, বাংলাদেশে ইউএনসিডিএফ-এর সমন্বয়কারী হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন।
তিনি জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের কার্যালয়, জাতিসংঘের সকল সংস্থা এবং সরকারের সাথে সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালন করছেন। ইউএনসিডিএফ-এ যোগদানের আগে, তিনি ডিএফআইডি, সিআইডিএ, ইউএনএইচসিআর,
আইএলও এবং সেভ দ্য চিলড্রেনে কাজ করেছেন। তিনি একজন শিক্ষাবিদ, মানবাধিকার কর্মী এবং প্রিন্ট মিডিয়াকর্মী হিসাবেও কাজ করেছেন। মানবাধিকার ইস্যুতে তার বেশ কিছু প্রকাশনাও রয়েছে।
তিনি হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল থেকে স্নাতক করেছেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন।
তিনি জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কের কার্যালয়, জাতিসংঘের সকল সংস্থা এবং সরকারের সাথে সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালন করছেন। ইউএনসিডিএফ-এ যোগদানের আগে, তিনি ডিএফআইডি, সিআইডিএ, ইউএনএইচসিআর,
আইএলও এবং সেভ দ্য চিলড্রেনে কাজ করেছেন। তিনি একজন শিক্ষাবিদ, মানবাধিকার কর্মী এবং প্রিন্ট মিডিয়াকর্মী হিসাবেও কাজ করেছেন। মানবাধিকার ইস্যুতে তার বেশ কিছু প্রকাশনাও রয়েছে।
তিনি হার্ভার্ড কেনেডি স্কুল থেকে স্নাতক করেছেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন।
আরো পড়ুন
টুওমো পাউটিয়ানেন, আইএলও কান্ট্রি ডিরেক্টর
টুওমো পোটিআইনেন আইএলওর সঙ্গে ফিলিপাইন, সুইজারল্যান্ড, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশে ২০ বছর ধরে কাজ করেছেন। আইএলওর সঙ্গে কাজের সময়, তিনি সামাজিক উন্নয়ন, শিশুশ্রম, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সংক্রান্ত বিষয়, জীবনমানের উন্নয়ন এবং শান্তি ও উন্নয়ন উদ্যোগ কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় টুওমো পোটিয়াইনেন সুন্দর কর্মপরিবেশ সৃষ্টি, শ্রম অধিকার ও বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থায় শিল্পোন্নয়ন প্রক্রিয়ার ব্যবস্থাপনা প্রণয়ন ও পরিচালনায় বিশেষজ্ঞ হয়ে কর্মরত রয়েছেন।
ফিনল্যান্ডের নাগরিক টুওমো পোটিয়াইনেন এইক্স-মার্সাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থায়ন মাস্টার্স ডিগ্রি; এবং জেনারেল ইতিহাস এবং সামাজিক নীতি বিষয়ে অ্যাডভান্সড মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
টুওমো পোটিআইনেন আইএলওর সঙ্গে ফিলিপাইন, সুইজারল্যান্ড, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশে ২০ বছর ধরে কাজ করেছেন। আইএলওর সঙ্গে কাজের সময়, তিনি সামাজিক উন্নয়ন, শিশুশ্রম, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সংক্রান্ত বিষয়, জীবনমানের উন্নয়ন এবং শান্তি ও উন্নয়ন উদ্যোগ কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় টুওমো পোটিয়াইনেন সুন্দর কর্মপরিবেশ সৃষ্টি, শ্রম অধিকার ও বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থায় শিল্পোন্নয়ন প্রক্রিয়ার ব্যবস্থাপনা প্রণয়ন ও পরিচালনায় বিশেষজ্ঞ হয়ে কর্মরত রয়েছেন।
ফিনল্যান্ডের নাগরিক টুওমো পোটিয়াইনেন এইক্স-মার্সাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থায়ন মাস্টার্স ডিগ্রি; এবং জেনারেল ইতিহাস এবং সামাজিক নীতি বিষয়ে অ্যাডভান্সড মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আরো পড়ুন
আর্নড হ্যামলিয়ার্স ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে বাংলাদেশে ইফাদের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করছেন। তিনি কৌশল ও কর্মসূচি প্রণয়ন, নীতি সংশ্লিষ্টতা এবং সরকার ও উন্নয়ন অংশীদারদের সঙ্গে অংশীদারীত্বে নেতৃত্ব দেন। তিনি বাংলাদেশে ইফাদের উপস্থিতির ওপর আলোকপাত করতে যোগাযোগ ও জ্ঞান ব্যবস্থাপনা কর্মকাণ্ডেও নেতৃত্ব দেন।
আর্নড হ্যামলিয়ার্স বলিভিয়া ও হন্ডুরাসেরও কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে ইফাদে যোগদানের আগে, তিনি বলিভিয়ায় ড্যানিডার কৃষি ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে সিনিয়র টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজর হিসেবে কাজ করেছেন। এর আগে তিনি নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র ডেইরি সায়েন্টিস্ট, বলিভিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় সহায়ক কর্মসূচির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর এবং স্কটল্যান্ডের স্কটিশ এগ্রিকালচারাল কলেজের ডেইরি রিসার্চ প্রোগ্রাম ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেছেন।
আর্নড হ্যামলিয়ার্স ইউনিভার্সিটি অব গ্লাসগো থেকে এগ্রিকালচারাল সিস্টেমসের ওপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এর আগে তিনি ইউনিভার্সিটি অব এডিনবরা থেকে এমএসসি এবং নেদারল্যান্ডসের ট্রপিক্যাল এগ্রিকালচারাল কলেজ থেকে বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আর্নড হ্যামলিয়ার্স বলিভিয়া ও হন্ডুরাসেরও কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে ইফাদে যোগদানের আগে, তিনি বলিভিয়ায় ড্যানিডার কৃষি ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে সিনিয়র টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজর হিসেবে কাজ করেছেন। এর আগে তিনি নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র ডেইরি সায়েন্টিস্ট, বলিভিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় সহায়ক কর্মসূচির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর এবং স্কটল্যান্ডের স্কটিশ এগ্রিকালচারাল কলেজের ডেইরি রিসার্চ প্রোগ্রাম ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেছেন।
আর্নড হ্যামলিয়ার্স ইউনিভার্সিটি অব গ্লাসগো থেকে এগ্রিকালচারাল সিস্টেমসের ওপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এর আগে তিনি ইউনিভার্সিটি অব এডিনবরা থেকে এমএসসি এবং নেদারল্যান্ডসের ট্রপিক্যাল এগ্রিকালচারাল কলেজ থেকে বিএসসি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আরো পড়ুন
ড. সুসান ভাইজ, ইউনেস্কো অফিসার-ইন-চার্জ
স্যু ভাইজ ২০২২ সালের জুলাই মাসে ইউনেস্কো ঢাকায় অফিসার-ইন-চার্জের দায়িত্ব গ্রহণ করেন; তিনি বাংলাদেশে শিক্ষা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, যোগাযোগ এবং তথ্যের পাশাপাশি সামাজিক ও মানব বিজ্ঞান কর্মসূচির আওতায় ইউনেস্কোর ম্যান্ডেটের দায়িত্বে রয়েছেন।
এর আগে তিনি ব্যাংককে অবস্থিত এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইউনেস্কোর সামাজিক ও মানব বিজ্ঞানের আঞ্চলিক উপদেষ্টা ছিলেন। এছাড়াও, তিনি একজন শিক্ষক; প্রশিক্ষক; এবং অস্ট্রেলিয়ার উত্তর কুইন্সল্যান্ডের আদিবাসী সম্প্রদায় ও কর্মহীনদের জন্য একটি কমিউনিটি-ভিত্তিক TVET সংস্থা FNQ প্রশিক্ষণের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ছিলেন।
সু মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমিউনিটি ন্যাচারাল রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে পিএইচডি এবং অস্ট্রেলিয়ার আরএমআইটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সামাজিক বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করেছেন।
স্যু ভাইজ ২০২২ সালের জুলাই মাসে ইউনেস্কো ঢাকায় অফিসার-ইন-চার্জের দায়িত্ব গ্রহণ করেন; তিনি বাংলাদেশে শিক্ষা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, যোগাযোগ এবং তথ্যের পাশাপাশি সামাজিক ও মানব বিজ্ঞান কর্মসূচির আওতায় ইউনেস্কোর ম্যান্ডেটের দায়িত্বে রয়েছেন।
এর আগে তিনি ব্যাংককে অবস্থিত এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইউনেস্কোর সামাজিক ও মানব বিজ্ঞানের আঞ্চলিক উপদেষ্টা ছিলেন। এছাড়াও, তিনি একজন শিক্ষক; প্রশিক্ষক; এবং অস্ট্রেলিয়ার উত্তর কুইন্সল্যান্ডের আদিবাসী সম্প্রদায় ও কর্মহীনদের জন্য একটি কমিউনিটি-ভিত্তিক TVET সংস্থা FNQ প্রশিক্ষণের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ছিলেন।
সু মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমিউনিটি ন্যাচারাল রিসোর্স ম্যানেজমেন্টে পিএইচডি এবং অস্ট্রেলিয়ার আরএমআইটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সামাজিক বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর করেছেন।
আরো পড়ুন
ডম স্কালপেলি, বর্তমান ডব্লিউএফপি রিপ্রেজেন্টেটিভ এর, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন, মানবিক এবং শান্তি ও সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে অপারেশনাল ম্যানেজমেন্ট, সাংগঠনিক নেতৃত্ব এবং তহবিল সংগ্রহে ৩১ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে।
এর আগে, তিনি ডব্লিউএফপির ফুড সিস্টেমস সামিট কো-অর্ডিনেটর ছিলেন। তিনি মিয়ানমারে, ডেপুটি হিউম্যানিটারিয়ান কো-অর্ডিনেটর এবং জাতিসংঘের পুষ্টি নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারের পাশাপাশি, ডব্লিউএফপি আবাসিক প্রতিনিধি ছিলেন। মালাউইতে, তিনি কান্ট্রি ডিরেক্টর (এআই), ডব্লিউএফপি গভর্নমেন্ট ডোনার রিলেশনস এর ডেপুটি ডিরেক্টর এবং ডব্লিউএফপি রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ ছিলেন। তিনি মালাউইতে ইউএনআরসি (এআই) এবং এফএও প্রতিনিধি (এআই) ছিলেন। এছাড়াও তিনি - যুদ্ধকালীন এবং যুদ্ধোত্তর মোজাম্বিকে, যুদ্ধকালীন অ্যাঙ্গোলায়, সাও টোমে ই প্রিন্সিপে এবং রোমে ডব্লিউএফপির অপারেশন ডিপার্টমেন্টে - বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেন।
ডম অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকৌশল বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (ডেভেলপমেন্ট টেকনোলজিস) এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি পর্তুগিজ এবং ইতালীয় ভাষায় সাবলীল।
এর আগে, তিনি ডব্লিউএফপির ফুড সিস্টেমস সামিট কো-অর্ডিনেটর ছিলেন। তিনি মিয়ানমারে, ডেপুটি হিউম্যানিটারিয়ান কো-অর্ডিনেটর এবং জাতিসংঘের পুষ্টি নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারের পাশাপাশি, ডব্লিউএফপি আবাসিক প্রতিনিধি ছিলেন। মালাউইতে, তিনি কান্ট্রি ডিরেক্টর (এআই), ডব্লিউএফপি গভর্নমেন্ট ডোনার রিলেশনস এর ডেপুটি ডিরেক্টর এবং ডব্লিউএফপি রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ ছিলেন। তিনি মালাউইতে ইউএনআরসি (এআই) এবং এফএও প্রতিনিধি (এআই) ছিলেন। এছাড়াও তিনি - যুদ্ধকালীন এবং যুদ্ধোত্তর মোজাম্বিকে, যুদ্ধকালীন অ্যাঙ্গোলায়, সাও টোমে ই প্রিন্সিপে এবং রোমে ডব্লিউএফপির অপারেশন ডিপার্টমেন্টে - বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেন।
ডম অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকৌশল বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি (ডেভেলপমেন্ট টেকনোলজিস) এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি পর্তুগিজ এবং ইতালীয় ভাষায় সাবলীল।
আরো পড়ুন
ডঃ জিয়াওকুন শি বাংলাদেশে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) নতুন প্রতিনিধি। ডঃ শি দেশে এফএও কর্মসূচির পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের নেতৃত্ব দেবেন।
তিনি ২০১৯ সালে ইতালির রোমে এফএও সদর দপ্তরে ডেপুটি ডিরেক্টর-জেনারেল-এর সিনিয়র কমপ্লায়েন্স অ্যাডভাইজার হিসেবে এফএও-তে যোগদান করেন। জানুয়ারী ২০২১ সাল থেকে, তিনি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক-এ এফএও আঞ্চলিক অফিস - এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (RAP)-এর বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
জিয়াকুন শি ১৯৮৮ সালে চীনের জিয়াংফান, চীন সরকারের জিয়াংফান বিভাগের গবেষক হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯৬-২০০৪ পর্যন্ত, তিনি চীনের বেইজিং-এ অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিভাগে ডেপুটি ডিরেক্টর অব পার্সোনেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৭-১০ সালের মধ্যে, তিনি চীনের বেইজিং-এ অর্থ মন্ত্রণালয়ের জেনারেল ডিভিশনের পরিচালক ছিলেন। ২০০৯সালে, তিনি চীনের জিয়াংজিতে তুজিয়া এবং মিয়াও স্বায়ত্তশাসিত সরকারের ডেপুটি প্রিফেকচার গভর্নর হিসেবে কাজ করেন। ২০১০-১৬ পর্যন্ত, তিনি চীনের বেইজিং-এ অর্থ মন্ত্রণালয়ের জেনারেল অফিসের ডেপুটি ডিরেক্টর-জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।২০১৬=১৯ মধ্যে, তিনি ইতালির রোমে তিনটি জাতিসংঘের রোম-ভিত্তিক সংস্থাগুলিতে (RBAs) গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের স্থায়ী প্রতিনিধিত্বে উপ-প্রতিনিধি ছিলেন।
ডঃ শি, চীনের নাগরিক, উহান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতকোত্তর এবং ইতিহাসে স্নাতক এবং চীনের ন্যাশনাল একাডেমি অফ গভর্নেন্স থেকে আইনে ডক্টর অফ ফিলোসফি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
তিনি ২০১৯ সালে ইতালির রোমে এফএও সদর দপ্তরে ডেপুটি ডিরেক্টর-জেনারেল-এর সিনিয়র কমপ্লায়েন্স অ্যাডভাইজার হিসেবে এফএও-তে যোগদান করেন। জানুয়ারী ২০২১ সাল থেকে, তিনি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক-এ এফএও আঞ্চলিক অফিস - এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (RAP)-এর বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
জিয়াকুন শি ১৯৮৮ সালে চীনের জিয়াংফান, চীন সরকারের জিয়াংফান বিভাগের গবেষক হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯৬-২০০৪ পর্যন্ত, তিনি চীনের বেইজিং-এ অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিভাগে ডেপুটি ডিরেক্টর অব পার্সোনেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৭-১০ সালের মধ্যে, তিনি চীনের বেইজিং-এ অর্থ মন্ত্রণালয়ের জেনারেল ডিভিশনের পরিচালক ছিলেন। ২০০৯সালে, তিনি চীনের জিয়াংজিতে তুজিয়া এবং মিয়াও স্বায়ত্তশাসিত সরকারের ডেপুটি প্রিফেকচার গভর্নর হিসেবে কাজ করেন। ২০১০-১৬ পর্যন্ত, তিনি চীনের বেইজিং-এ অর্থ মন্ত্রণালয়ের জেনারেল অফিসের ডেপুটি ডিরেক্টর-জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।২০১৬=১৯ মধ্যে, তিনি ইতালির রোমে তিনটি জাতিসংঘের রোম-ভিত্তিক সংস্থাগুলিতে (RBAs) গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের স্থায়ী প্রতিনিধিত্বে উপ-প্রতিনিধি ছিলেন।
ডঃ শি, চীনের নাগরিক, উহান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতকোত্তর এবং ইতিহাসে স্নাতক এবং চীনের ন্যাশনাল একাডেমি অফ গভর্নেন্স থেকে আইনে ডক্টর অফ ফিলোসফি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আরো পড়ুন
ফেলিপ রামোসের >১৮ বছরের পেশাদার অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা তিনি বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিবেশে অর্জন করেছেন।
তিনি ২০০৫ সালে রিও ডি জেনিরোর হারবার গার্ডের এজেন্ট হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৮ সালে তিনি রিও ডি জেনিরো স্টেট পুলিশ ডিপার্টমেন্টে (PMERJ) যোগদান করেন,যেখানে তিনি ২০ তম ব্যাটালিয়নের ৪র্থ কোম্পানির নেতৃত্ব দেন এবং রিও ডি জেনিরো সিটিতে ২৭ তম ব্যাটালিয়নের ১ম কোম্পানির সহ-নেতৃত্ব করেন। তিনি ডুক ডি ক্যাক্সিয়াস শহরের কমিউনিটি পুলিশিং ইউনিটের ডেপুটি কমান্ডার এবং বিভিন্ন অপারেশনাল ইউনিটের প্ল্যানিং সেকশনের ডেপুটি চিফ হিসেবেও কাজ করেছেন। ফিলিপকে ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত হাইতিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিযুক্ত করা হয়েছিল। এছাড়াও তিনি ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ইন্টারপোলের জন্য কাজ করেছেন, প্রথমে ফ্রান্সের লিওনে কৌশলগত পরিকল্পনা ইউনিটে এবং সম্প্রতি সমুদ্র নিরাপত্তা ইউনিটে একজন অপরাধমূলক গোয়েন্দা কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন। আবিদজান, আইভরি কোট এবং নাইরোবি, কেনিয়ার।
ফেলিপ ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো স্টেট পুলিশ অফিসার স্কুল থেকে স্নাতক, আইনের স্নাতক এবং আন্তর্জাতিক জনপ্রশাসন ও রাজনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
তিনি ২০০৫ সালে রিও ডি জেনিরোর হারবার গার্ডের এজেন্ট হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৮ সালে তিনি রিও ডি জেনিরো স্টেট পুলিশ ডিপার্টমেন্টে (PMERJ) যোগদান করেন,যেখানে তিনি ২০ তম ব্যাটালিয়নের ৪র্থ কোম্পানির নেতৃত্ব দেন এবং রিও ডি জেনিরো সিটিতে ২৭ তম ব্যাটালিয়নের ১ম কোম্পানির সহ-নেতৃত্ব করেন। তিনি ডুক ডি ক্যাক্সিয়াস শহরের কমিউনিটি পুলিশিং ইউনিটের ডেপুটি কমান্ডার এবং বিভিন্ন অপারেশনাল ইউনিটের প্ল্যানিং সেকশনের ডেপুটি চিফ হিসেবেও কাজ করেছেন। ফিলিপকে ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত হাইতিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিযুক্ত করা হয়েছিল। এছাড়াও তিনি ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ইন্টারপোলের জন্য কাজ করেছেন, প্রথমে ফ্রান্সের লিওনে কৌশলগত পরিকল্পনা ইউনিটে এবং সম্প্রতি সমুদ্র নিরাপত্তা ইউনিটে একজন অপরাধমূলক গোয়েন্দা কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন। আবিদজান, আইভরি কোট এবং নাইরোবি, কেনিয়ার।
ফেলিপ ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরো স্টেট পুলিশ অফিসার স্কুল থেকে স্নাতক, আইনের স্নাতক এবং আন্তর্জাতিক জনপ্রশাসন ও রাজনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আরো পড়ুন
ড. বারদান জাং রানা বাংলাদেশে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ডব্লিউএইচওর রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে আছেন।
এর আগে তিনি নয়াদিল্লিতে ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক কার্যালয়ে রিজিওনাল অ্যাডভাইজর অ্যান্ড টিম লিড ফর কান্ট্রি হেলথ ইমার্জেন্সি প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল হেলথ রেগুলেশন হিসেবে কাজ করেছেন। ডব্লিউএইচওতে যোগদানের আগে ড. বারদান দক্ষিণ কোরিয়ায় হেলথ কোঅর্ডিনেটর হিসেবে এবং সুদানে ইউনিসেফের পাবলিক হেলথ অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন।
ড. বারদান একজন চিকিৎসক যিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রপিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড হাইজিন বিষয়ে পোস্টগ্র্যাজুয়েট, সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে পাবলিক হেলথ বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
এর আগে তিনি নয়াদিল্লিতে ডব্লিউএইচওর দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক কার্যালয়ে রিজিওনাল অ্যাডভাইজর অ্যান্ড টিম লিড ফর কান্ট্রি হেলথ ইমার্জেন্সি প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল হেলথ রেগুলেশন হিসেবে কাজ করেছেন। ডব্লিউএইচওতে যোগদানের আগে ড. বারদান দক্ষিণ কোরিয়ায় হেলথ কোঅর্ডিনেটর হিসেবে এবং সুদানে ইউনিসেফের পাবলিক হেলথ অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন।
ড. বারদান একজন চিকিৎসক যিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রপিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড হাইজিন বিষয়ে পোস্টগ্র্যাজুয়েট, সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে পাবলিক হেলথ বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
আরো পড়ুন
রানা ফ্লাওয়ার্স
ইউনিসেফ
বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি
মিজ রানা ফ্লাওয়ারস ইউনিসেফ বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে, বাংলাদেশে জাতিসংঘের কান্ট্রি টিমে যোগদান করেছেন। মিজ ফ্লাওয়ারস একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক।
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন, শিশু-সম্পর্কিত উন্নয়ন বিষয় এবং নীতি প্রণয়নে তার ৩৫ বছরেরও বেশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে। বাংলাদেশে তার নিয়োগের আগে, তিনি ভিয়েতনাম, চীন, কম্বোডিয়া, মঙ্গোলিয়া এবং বেলিযে, ইউনিসেফ প্রতিনিধি হিসেবে দীর্ঘ দিন ধরে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ইউনিসেফ-এ যোগদানের আগে অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যে, শিশু উন্নয়ন ও নীতি প্রণয়নেও কাজ করেছেন।
মিজ ফ্লাওয়ারস ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং সমাজকর্ম ও কলা অনুষদে, স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন, শিশু-সম্পর্কিত উন্নয়ন বিষয় এবং নীতি প্রণয়নে তার ৩৫ বছরেরও বেশি দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে। বাংলাদেশে তার নিয়োগের আগে, তিনি ভিয়েতনাম, চীন, কম্বোডিয়া, মঙ্গোলিয়া এবং বেলিযে, ইউনিসেফ প্রতিনিধি হিসেবে দীর্ঘ দিন ধরে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ইউনিসেফ-এ যোগদানের আগে অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্যে, শিশু উন্নয়ন ও নীতি প্রণয়নেও কাজ করেছেন।
মিজ ফ্লাওয়ারস ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি এবং সমাজকর্ম ও কলা অনুষদে, স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।
আরো পড়ুন
ড. সায়মা খান বাংলাদেশে ইউএনএইডস কান্ট্রি অফিসের কান্ট্রি ডিরেক্টর। তিনি ইউএনএইডস এ যোগ দেন ২০১২ সালে।
এর আগে তিনি ইউনিসেফ, সেভ দ্য চিলড্রেন, বিশ্ব ব্যাংক, আইসিডিডিআর,বি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এইচআইভি প্রতিরোধে ড. সায়মা সক্রিয়ভাগে উদ্ভাবনী ও কৌশলগত চিন্তাভাবনা প্রয়োগ করেছেন। পাশাপাশি তিনি রোগ প্রতিরোধ প্রচেষ্টায় মানবাধিকারের বিষয়টি নিয়েও প্রচারণা চালাচ্ছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস সম্পন্ন করা এই চিকিৎসক, জনস হপকিনস ব্লুমবার্গ স্কুল অব পাবলিক হেলথ থেকে এমপিএইচ সম্পন্ন করেছেন। তিনি হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস বিষয়ে জনস হপকিনস ব্লুমবার্গ’স স্কুল অব পাবলিক হেলথ থেকে এবং হাওয়াইয়ের ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টার থেকে এইডস এপিডেমিক মডেলের ওপর সার্টিফায়েড কোর্সও করেছেন।
এর আগে তিনি ইউনিসেফ, সেভ দ্য চিলড্রেন, বিশ্ব ব্যাংক, আইসিডিডিআর,বি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এইচআইভি প্রতিরোধে ড. সায়মা সক্রিয়ভাগে উদ্ভাবনী ও কৌশলগত চিন্তাভাবনা প্রয়োগ করেছেন। পাশাপাশি তিনি রোগ প্রতিরোধ প্রচেষ্টায় মানবাধিকারের বিষয়টি নিয়েও প্রচারণা চালাচ্ছেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস সম্পন্ন করা এই চিকিৎসক, জনস হপকিনস ব্লুমবার্গ স্কুল অব পাবলিক হেলথ থেকে এমপিএইচ সম্পন্ন করেছেন। তিনি হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস বিষয়ে জনস হপকিনস ব্লুমবার্গ’স স্কুল অব পাবলিক হেলথ থেকে এবং হাওয়াইয়ের ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টার থেকে এইডস এপিডেমিক মডেলের ওপর সার্টিফায়েড কোর্সও করেছেন।
আরো পড়ুন
সুধীর মুরলীধরন, ইউএনওপিএস কান্ট্রি ম্যানেজার
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সেক্টরে ১৭ বছরসহ, ৩৩ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতাসহ, সুধীর মুরলীধরন বাংলাদেশে সুধীর মুরলীধরন, ইউএনওপিএস কান্ট্রি ম্যানেজার কাজ করছেন। পেশায় একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসাবে প্রশিক্ষিত, তিনি প্রোগ্রাম-পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনায়, বহু-কার্যকরী এবং বহু-শৃঙ্খলা দলের তত্ত্বাবধান, ঋণ এবং অনুদানের বিশ্বস্ত দিকগুলির তত্ত্বাবধান, এবং গুণমানের নিশ্চয়তা বিষয়ে বহুল অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা নিয়ে তিনি সংস্থাটি পরিচালনা করছেন। তিনি ২০১৭ সাহাল থেকে, শ্রীলঙ্কা এবং মালদ্বীপে ইউএনওপিএস-এর কান্ট্রি ম্যানেজার হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ও ২০২২ সাল পর্যন্ত সেই দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০১৫ সালে ইউএনওপিএস দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সহায়তা পরিষেবার প্রধান হিসাবে, ইউএনওপিএস শ্রীলঙ্কায় যোগদান করেন এবং ২০১৯-এর শেষ পর্যন্ত এই ভূমিকার দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখেন। তিনি ইউএনওপিএস-এ যোগদান করেন ২০০৫ সালে চীনে গ্লোবাল ফান্ড লোকাল ফান্ড এজেন্ট প্রোগ্রামের সিনিয়র ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট এবং সিস্টেম বিশেষজ্ঞ হিসাবে। ২০০৯ সালে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে এই প্রোগ্রামের জন্য আঞ্চলিক আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং সিস্টেম বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ৬টি দেশের জন্য একই প্রোগ্রামের উপ-আঞ্চলিক সমন্বয়কারী নিযুক্ত হন।
ইউএনওপিএস-এ যোগদানের আগে,তিনি রোমে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট (আইএফএডি)-এর আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ঋণ প্রশাসন এবং প্রকিউরমেন্ট কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। এর আগে, তিনি ভারতের নয়া দিল্লিতে তার নিজস্ব অ্যাকাউন্টিং এবং অডিট অনুশীলন চালাতেন।
একজন ভারতীয় নাগরিক, মিঃ মুরলীধরন ইংরেজি, হিন্দি এবং মালায়লাম ভাষায় পারদর্শী।
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সেক্টরে ১৭ বছরসহ, ৩৩ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতাসহ, সুধীর মুরলীধরন বাংলাদেশে সুধীর মুরলীধরন, ইউএনওপিএস কান্ট্রি ম্যানেজার কাজ করছেন। পেশায় একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট হিসাবে প্রশিক্ষিত, তিনি প্রোগ্রাম-পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনায়, বহু-কার্যকরী এবং বহু-শৃঙ্খলা দলের তত্ত্বাবধান, ঋণ এবং অনুদানের বিশ্বস্ত দিকগুলির তত্ত্বাবধান, এবং গুণমানের নিশ্চয়তা বিষয়ে বহুল অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা নিয়ে তিনি সংস্থাটি পরিচালনা করছেন। তিনি ২০১৭ সাহাল থেকে, শ্রীলঙ্কা এবং মালদ্বীপে ইউএনওপিএস-এর কান্ট্রি ম্যানেজার হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ও ২০২২ সাল পর্যন্ত সেই দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০১৫ সালে ইউএনওপিএস দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সহায়তা পরিষেবার প্রধান হিসাবে, ইউএনওপিএস শ্রীলঙ্কায় যোগদান করেন এবং ২০১৯-এর শেষ পর্যন্ত এই ভূমিকার দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখেন। তিনি ইউএনওপিএস-এ যোগদান করেন ২০০৫ সালে চীনে গ্লোবাল ফান্ড লোকাল ফান্ড এজেন্ট প্রোগ্রামের সিনিয়র ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট এবং সিস্টেম বিশেষজ্ঞ হিসাবে। ২০০৯ সালে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে এই প্রোগ্রামের জন্য আঞ্চলিক আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং সিস্টেম বিশেষজ্ঞ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে তিনি এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ৬টি দেশের জন্য একই প্রোগ্রামের উপ-আঞ্চলিক সমন্বয়কারী নিযুক্ত হন।
ইউএনওপিএস-এ যোগদানের আগে,তিনি রোমে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট (আইএফএডি)-এর আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ঋণ প্রশাসন এবং প্রকিউরমেন্ট কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। এর আগে, তিনি ভারতের নয়া দিল্লিতে তার নিজস্ব অ্যাকাউন্টিং এবং অডিট অনুশীলন চালাতেন।
একজন ভারতীয় নাগরিক, মিঃ মুরলীধরন ইংরেজি, হিন্দি এবং মালায়লাম ভাষায় পারদর্শী।
আরো পড়ুন
সোনিয়া মেহজাবীন প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট এবং অপারেশন এর বিভিন্ন বিষয়ে বেসরকারী এবং উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই ২০ বছরেরও বেশি পেশাগত অভিজ্ঞতা রয়েছে। ইউএনভি বাংলাদেশে যোগদানের আগে তিনি ইউএনডিপি আঞ্চলিক ব্যুরো ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের সাথে ব্যাংকক ভিত্তিক ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ হিসেবে ছিলেন। এর আগে তিনি ইউএনডিপি তিমুর-লেস্তে এবং বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসে অপারেশন ম্যানেজার হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ইউএনডিপি মালদ্বীপ, নেপাল এবং মালয়েশিয়া কান্ট্রি অফিস অপারেশনের পাশাপাশি নিউইয়র্কে ইউএনডিপি কর্পোরেট সদর দফতরে ব্যুরো অফ পলিসি অ্যান্ড প্রোগ্রাম সাপোর্টের সাথে স্বল্পমেয়াদী অ্যাসাইনমেন্টে কাজ করেছেন। কর্মজীবনের প্রথম দিকে, তিনি তেল ও গ্যাস এবং টেলিকম খাতে বেসরকারি বহুজাতিক সংস্থার সাথে কাজ করেছেন।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
She holds a master’s degree in Business Administration from the University of Dhaka.
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
She holds a master’s degree in Business Administration from the University of Dhaka.
আরো পড়ুন
স্টেফান লিলার, ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি
সুইডিস নাগরিক, স্টেফান লিলার প্রায় ২০ বছর ধরে, এশিয়া, ল্যাটিন আমেরিকা, ইউরোপ এবং আফ্রিকাতে, জাতিসংঘের সদর দফতর, আঞ্চলিক ও দেশের অফিসে কর্মরত রয়েছেন। বাংলাদেশে তার বর্তমান কার্যভার গ্রহণের আগে, তিনি উরুগুয়েতে ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি হিসেবে এবং তার আগে মলদোভায় ইউএনডিপির ডেপুটি রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি যুদ্ধ, যুদ্ধ-পরবর্তী, নিম্ন-মধ্য-উচ্চ আয়ের নানা দেশের প্রেক্ষাপটে, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, জেন্ডার, তহবিল সংগ্রহ, জ্বালানি, পরিবেশ রক্ষা, শাসন বাবস্থা বিষয়ে কাজ করেছেন। উদ্ভাবনী ধারণাগুলোকে কার্যক্রমে পরিণত করার ও টেকসই লক্ষ্যের পক্ষে ওকালতি করার জন্য প্রমাণিত কার্যতালিকা রয়েছে। বেসরকারি সংস্থার সাথে কাজ করারও তার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
তিনি স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন; ব্যবসা প্রশাসন ও অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করেছেন।
সুইডিস নাগরিক, স্টেফান লিলার প্রায় ২০ বছর ধরে, এশিয়া, ল্যাটিন আমেরিকা, ইউরোপ এবং আফ্রিকাতে, জাতিসংঘের সদর দফতর, আঞ্চলিক ও দেশের অফিসে কর্মরত রয়েছেন। বাংলাদেশে তার বর্তমান কার্যভার গ্রহণের আগে, তিনি উরুগুয়েতে ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি হিসেবে এবং তার আগে মলদোভায় ইউএনডিপির ডেপুটি রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি যুদ্ধ, যুদ্ধ-পরবর্তী, নিম্ন-মধ্য-উচ্চ আয়ের নানা দেশের প্রেক্ষাপটে, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, জেন্ডার, তহবিল সংগ্রহ, জ্বালানি, পরিবেশ রক্ষা, শাসন বাবস্থা বিষয়ে কাজ করেছেন। উদ্ভাবনী ধারণাগুলোকে কার্যক্রমে পরিণত করার ও টেকসই লক্ষ্যের পক্ষে ওকালতি করার জন্য প্রমাণিত কার্যতালিকা রয়েছে। বেসরকারি সংস্থার সাথে কাজ করারও তার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
তিনি স্টকহোম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন; ব্যবসা প্রশাসন ও অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করেছেন।
আরো পড়ুন