২০২১ সালে, বিবিএস ‘অর্গানাইজেশন অফ পারসন উইথ ডিজঅ্যাবিলিটিজ’ (ওপিডি) এর পরামর্শে এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) কারিগরি সহায়তায় বিশ্ব-স্বীকৃত "ওয়াশিংটন গ্রুপ প্রশ্নপত্র" এর উপর ভিত্তি করে একটি ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল গ্রহণ এবং অন্তর্ভুক্ত করে যার উদ্দেশ্য প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উপাত্তকে জাতীয় শ্রমশক্তি জরিপের অংশ করা
আইএলও বাংলাদেশ এর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পৌটিয়াইনেন বলেন, “বাংলাদেশের শ্রমশক্তি জরিপের তথ্যে ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল অন্তর্ভুক্তি করা দেশের শ্রমবাজারে অন্তর্ভুক্তির প্রকৃত চিত্র অনুধাবন এবং গৃহীত কর্মসংস্থান নীতি বাস্তবায়নের সময় কেউ যাতে পিছিয়ে না থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য একটি বড় মাইলফলকস্বরূপ।”
পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতিবন্ধী ব্যক্তি চিহ্নিতকরণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান এবং নীতিসমূহ গ্রহণ করেছে। তার ভিত্তিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের তাদের দৈনন্দিন সাধারণ কার্যক্রম সম্পাদনে অসুবিধা পরিমাপের মাধ্যমে শ্রমবাজারে তাদের কার্যকারিতা নির্ধারণ করা হয়।
এই পদক্ষেপটি দেশের শ্রমশক্তির অন্তর্গত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা, তাদের কর্মসংস্থান এবং বেকারত্বের হার, তাদের কোনো আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আছে কিনা এবং সরকারের পক্ষ থেকে তারা কোন সামাজিক সুরক্ষা এবং অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করছেন কিনা সে সম্পর্কে লিঙ্গ-বিভাজিত ধারণা পেতে সাহায্য করেছে।
“এই জরিপ দেশের শ্রমবাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে শ্রমবাজারে হওয়া উন্নতিকে প্রতিফলিত করবে। প্রকৃতপক্ষে, শ্রমবাজারের উন্নয়ন দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের সমার্থক”, বলেছেন জনাব এমএমান্নান, মাননীয় মন্ত্রী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ শ্রমশক্তি জরিপ যুব কর্মসংস্থান, শ্রমবাজারে নারীদের অন্তর্ভুক্তি, অভিবাসী শ্রম এবং সম্প্রতি গৃহীত, ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল অন্তর্ভুক্তিসহ কর্মসংস্থান এবং বেকারত্বের সাথে জড়িত নানা বিষয়ে হালনাগাদ তথ্য প্রদান করে যা আন্তর্জাতিক শ্রম ধারণা, সংজ্ঞা এবং তত্তসমূহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের জরিপে দেশের ৬৪টি জেলায় অবস্থিত ৩০,৮১৬টি পরিবার থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
২০২১ সালে, বিবিএস ‘অর্গানাইজেশন অফ পারসন উইথ ডিজঅ্যাবিলিটিজ’ (ওপিডি) এর পরামর্শে এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) কারিগরি সহায়তায় বিশ্ব-স্বীকৃত "ওয়াশিংটন গ্রুপ প্রশ্নপত্র" এর উপর ভিত্তি করে একটি ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল গ্রহণ এবং অন্তর্ভুক্ত করে যার উদ্দেশ্য প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উপাত্তকে জাতীয় শ্রমশক্তি জরিপের অংশ করা
আইএলও বাংলাদেশ এর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পৌটিয়াইনেন বলেন, “বাংলাদেশের শ্রমশক্তি জরিপের তথ্যে ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল অন্তর্ভুক্তি করা দেশের শ্রমবাজারে অন্তর্ভুক্তির প্রকৃত চিত্র অনুধাবন এবং গৃহীত কর্মসংস্থান নীতি বাস্তবায়নের সময় কেউ যাতে পিছিয়ে না থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য একটি বড় মাইলফলকস্বরূপ।”
পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রতিবন্ধী ব্যক্তি চিহ্নিতকরণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান এবং নীতিসমূহ গ্রহণ করেছে। তার ভিত্তিতে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের তাদের দৈনন্দিন সাধারণ কার্যক্রম সম্পাদনে অসুবিধা পরিমাপের মাধ্যমে শ্রমবাজারে তাদের কার্যকারিতা নির্ধারণ করা হয়।
এই পদক্ষেপটি দেশের শ্রমশক্তির অন্তর্গত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সংখ্যা, তাদের কর্মসংস্থান এবং বেকারত্বের হার, তাদের কোনো আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আছে কিনা এবং সরকারের পক্ষ থেকে তারা কোন সামাজিক সুরক্ষা এবং অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করছেন কিনা সে সম্পর্কে লিঙ্গ-বিভাজিত ধারণা পেতে সাহায্য করেছে।
“এই জরিপ দেশের শ্রমবাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে শ্রমবাজারে হওয়া উন্নতিকে প্রতিফলিত করবে। প্রকৃতপক্ষে, শ্রমবাজারের উন্নয়ন দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের সমার্থক”, বলেছেন জনাব এমএমান্নান, মাননীয় মন্ত্রী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ শ্রমশক্তি জরিপ যুব কর্মসংস্থান, শ্রমবাজারে নারীদের অন্তর্ভুক্তি, অভিবাসী শ্রম এবং সম্প্রতি গৃহীত, ডিজঅ্যাবিলিটি মডিউল অন্তর্ভুক্তিসহ কর্মসংস্থান এবং বেকারত্বের সাথে জড়িত নানা বিষয়ে হালনাগাদ তথ্য প্রদান করে যা আন্তর্জাতিক শ্রম ধারণা, সংজ্ঞা এবং তত্তসমূহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের জরিপে দেশের ৬৪টি জেলায় অবস্থিত ৩০,৮১৬টি পরিবার থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।