শান্তি ও ন্যায়বিচার - শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা
অভীষ্ট ১৬ এর লক্ষ্যমাত্রা
১৬.১ সর্বত্র সকল ধরনের সহিংসতা ও সহিংসতাজনিত মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্য হারে কমিয়ে আনা
১৬.২ শিশুদের বিরুদ্ধে সকল প্রকার সহিংসতা, নির্যাতন ও শোষণ এবং শিশুপাচারের মতো ঘৃণ্য তৎপরতার অবসান
১৬.৩ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আইনের শাসন প্রবর্ধন এবং ন্যায় বিচার প্রাপ্তিতে সকলের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা
১৬.৪ ২০৩০ সালের মধ্যে অবৈধ অর্থ ও অস্ত্র প্রবাহ উল্লেখযোগ্য হারে কমানো, অপহৃত সম্পদের পুনরুদ্ধার ও প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শক্তিশালী করা এবং সকল প্রকার সংঘবদ্ধ অপরাধ মোকাবেলা করা
১৬.৫ সকল প্রকার দুর্নীতি ও ঘুষ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস করা
১৬.৬ সকল স্তরে কার্যকর, জবাবদিহিতামূলক ও স্বচ্ছ প্রতিষ্ঠানের বিকাশ
১৬.৭ সকল স্তরে সংবেদনশীল (তৎপর), অন্তর্ভুক্তিমূলক, অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিনিধিত্বশীল সিদ্ধান্ত গ্রহণ নিশ্চিত করা
১৬.৮ বৈশ্বিক শাসন-পরিচালন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি ও শক্তিশালী করা
১৬.৯ ২০৩০ সালের মধ্যে জন্ম নিবন্ধনসহ সকলের জন্য বৈধ পরিচয়পত্র প্রদান
১৬.১০ জাতীয় আইন ও আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী জনসাধারণের তথ্য-অধিকার নিশ্চিত করা সহ মৌলিক স্বাধীনতার সুরক্ষা দান
১৬.ক আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমেসহ সকল পর্যায়ে বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সহিংসতা প্রতিরোধসহ সন্ত্রাস ও অপরাধ মোকাবেলার সক্ষমতা বিনির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা
১৬.খ টেকসই উন্নয়নের জন্য বৈষম্যহীন আইন ও নীতিমালার প্রবর্ধন ও প্রয়োগ
উৎস: জাতিসংঘ টেকসই উন্নয়ন