বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েটের পক্ষ থেকে বিবৃতি
ঢাকা, ৯ জানুয়ারি ২০২৪ – “ইউনিসেফ সাড়ে তিন হাজার শিশুসহ পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে, যারা ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি কক্সবাজার শরণার্থী শিবিরের ৫ নম্বর ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাদের ঘরবাড়ি হারিয়েছেন।
“আমরা কৃতজ্ঞ যে মৃত্যুর কোনো খবর পাওয়া যায়নি, তবে অন্তত দেড় হাজার শিশু তাদের শিক্ষার সুযোগ হারিয়েছে। কারণ আগুনে তাদের ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে। পুরো ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা মূল্যায়ন করা হচ্ছে, পাশাপাশি ইউনিসেফ ও অংশীজনেরা অস্থায়ী তাঁবু নির্মাণ করবে, যাতে শিশুরা তাদের শ্রেণিকক্ষের পুনর্নির্মাণ কাজ চলাকালীন সময়েও শেখার সুযোগ পায়।
“ইউনিসেফ ও অংশীজনেরা আতঙ্কগ্রস্ত শিশু ও তাদের পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে রাতভর সহায়তা করেছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, এই শিশুরা সহিংসতা ও আতঙ্কজনক পরিবেশ থেকে পালিয়ে এখানে এসেছে। এসকল শিশুরা যাতে নিরাপদ, সুস্থ ও সুরক্ষিত থাকে সে জন্য সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের আশ্রয় প্রদান ও তাদের অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজনগুলো পূরণ করতে এখনই স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থা এবং অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে হবে।”
আরও তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন:
ফারজানা সুলতানা, ইউনিসেফ বাংলাদেশ, fasultana@unicef.org